রমজান মাসে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খাবার কিংবা পানীয় গ্রহণ থেকে বিরত থাকেন। যুক্তরাজ্যে প্রায় ত্রিশ লাখ মুসলি বসবাস করেন। মহামারিতে অন্যান্য নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর মতো বহু মুসলমান কমিউনিটি নির্বিচারে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, রমজান সংশ্লিষ্ট আচার আচরণের সঙ্গে কোভিড-১৯ এ মৃত্যুর কোনও ক্ষতিকারক প্রভাব নেই।’
গত বছর যুক্তরাজ্যের অনেকেই বলেন যে রমজান মাসে আক্রান্তের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তবে নতুন জরিপে বলা হয়েছে, ‘এসব দাবির কোনও দালিলিক ভিত্তি নেই। এর বদলে সমাজের জন্য ক্ষতিকর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বৈষম্য নিরসনে সহায়ক রমজান। বিশেষ করে জীবন ধারণ এবং কর্মক্ষেত্রে থাকা বৈষম্য,
গত বছর যুক্তরাজ্যে প্রথম দফার সংক্রমণ চূড়ায় পৌঁছানোর সময় ২৩ এপ্রিল থেকে রোজা শুরু হয়। ওই সময়ের অন্তত ২০ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় মৃত্যু হার বিশ্লেষণ করে দেখেন গবেষকরা। এ ছাড়া রোজা রাখার অন্যান্য উপকারিতাও আছে বলছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৪ বা ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশে রোজা শুরু হবে।
কমেন্ট করুন